মোঃসাদ্দাম হোসেন ইকবাল,
ঝিকরগাছা উপজেলা প্রতিনিধী,
যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলা নতুন মুরগী প্রটিতে প্রতিদিনের মত মুরগী বিক্রি করে আসতেছেন, মোঃ মুকাব্বের হোসেন, (৬৫) আজকে শুক্রবার জুম্মা দিন, মুরগির দোকানে বিক্রি হচ্ছিল অনেক, হাসিখুশি মনে মুরগী বিক্রি করছেন তিনি, হটাৎ করে আকাশে মেঘ হালকা বৃষ্টি শুরু হল, সবাই তার নিজ নিজ জায়গা বৃষ্টি জন্য হেফাজতে দাঁড়িয়ে আছে, মুরগী বিক্রেতা মোঃ মুকাব্বের হোসেন, তিনি জরুরি ইস্তেনজার (প্রিসাব) জন্য দোকান থেকে কিছু টা দুরে চলে যান, এর মধ্যে একটা মহিলা আগমন করেন, তিনি প্রায় ১,৫০০(এক কেজি পাঁচ শো) গ্রামে মুরগী আর সাথে একটা মুরগী কাটা ছুরি নিয়ে কোশলে দুরুতো স্থান
পরিবর্তন করেন, মুরগী বিক্রেতা এসে দেখেন তার জবায় করা মুরগী আর একটা ছুরি নেই, উপস্থিত সবাই কে বলতে থাকে, সবাই বলে একটা মেয়ে মানুষ আসলো এর পরে চলে গেছে, আমরা মনে করছি আপনার কাছ থেকে মুরগী কিনেছে, এর জন্য আমরা কিছু বলেনি কিনতু তিনি ছুরি নিয়েছে এটা বুঝতে পারিনি।
বৃষ্টি মধ্যে আশে পাশে দোকান দার করমোচারী ছাতা মাথায় বাজারে খুজতে থাকে কিন্তু কোথাও তার হতিস পাওয়া যাইনি।
এদিকে গতকাল ১৩/০৭/২০২৩ তারিখে দুপুরের দিকে, মোঃসোহাগ হোসেন এই কাঁচা তরকারি দোকান থেকে নগদ ৮০০ (আট শো) টাকা হাতিয়ে কৌশলে স্থান পরিবর্তন করেন, মোঃসোহাগ হোসেন জানায় তিনি দোকানের পাশে ছিলেন, তার ভাগনে দোকানে দোকান দারি করছিলো, একটা কাস্টমার আসলো তিনি বিভিন্ন প্রকার তরকারির নিয়েছে ২৭০ (দুই শত সত্তর টাকা) মত বিল হয়েছে কাস্টমার ভাগনে কে বললো আমাকে ৮০০ শো টাকা দেও আমি মাছ কিনে এনে তরকারির নিচ্ছি আর টাকা ভাংটি করে দিচ্ছি, ভাগনে সরল সোজা মানুষ তিনি সরল মনে টাকা দিয়ে দিয়েছে।
কিছুখন পরে মোঃ সোহাগ হোসেন এসে ভাগনে কে জিগাসা করে তরকারি নিয়ে যাইনি কাস্টমার, ভাগনে বললো বিষয় টা, এর মধ্যে সোহাগ হোসেন এর বুঝতে বাকী থাকলো না যে এটা ভাগনের সাথে প্রতারনা করা হয়েছে।