ঢাকাSaturday , 13 September 2025
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ
  3. অভিযোগ
  4. অর্থনীতি
  5. আইন আদালত
  6. আটক
  7. আন্তর্জাতিক
  8. আবহাওয়া
  9. ইতিহাস
  10. কবিতা
  11. কুষ্টিয়া
  12. কৃষি
  13. খুন
  14. খেলাধুলা
  15. গণমাধ্যম
আজকের সর্বশেষ সবখবর

প্রবাসীর স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা, বাদির করা এজাহারের আসামীর নাম বাধ! অঞ্জাত রেখে মামলা রেকর্ডের অভিযোগ ওসির বিরুদ্ধে।

দেশ চ্যানেল
September 13, 2025 1:17 pm
Link Copied!

মোঃ আতিকুর রহমান আজাদ মাদারীপুর প্রতিনিধি

মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার এনায়েতনগর ইউনিয়নের মাঝের কান্দি গ্রামে সৌদি প্রবাসী সোহাগ হাওলাদারের স্ত্রী পাখি বেগম (২৮) কে রাতের আধাঁরে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় বাদির দায়ের করা এজাহারে উল্লেখিত আসামীদের নাম বাধঁ দিয়ে অঞ্জাত হিসেবে মামলাটি রেকর্ড করার অভিযোগ উঠেছে কালকিনি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি)কে.এম সোহেল রানার বিরুদ্ধে।

এ ঘটনা জানাজানি হলে পুরো কালকিনি উপজেলা জুড়ে সমালোচনার ঝড় বইছে। বাদি সহ এলাকাবাসির মাঝে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে।

ভূক্তভোগী পরিবার ও স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, গত ৩ সেপ্টেম্বর বুধবার দিবাগত রাতে নিজ বসতঘরে চার বছরের শিশু সন্তানের সামনে সৌদি প্রবাসী মোঃ সোহাগ হাওলাদারের স্ত্রী পাখি বেগমকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় নিহতের মা সারমিন বেগম বাদি হয়ে তিন জনের নাম উল্লেখ করে বৃহস্পতিবার কালকিনি থানায় একটি এজাহের দায়ের করেন। কিন্তু কালকিনি থানার ওসি কে এম সোহেল রানা বাদির দেয়া নাম বাধঁ দিয়ে অঞ্জাত রেখে মামলাটি রেকর্ড করেন। এতে করে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে ভূক্তভোগী পরিবারের মাঝে। অন্যদিকে মামলাটির আসামীদের নাম অঞ্জাত রাখার কারনে গ্রেফতার আতঙ্কে রয়েছেন এলাকাবাসি।

নিহত পাখি বেগম মুন্সিগজ্ঞের লৌহজং উপজেলার দিঘিরপাড়া গ্রামের দেলোয়ার হোসেন মল্লিকের মেয়ে।

নিহতের স্বামী প্রবাসী সোহাগ হাওলাদার বলেন, জায়গাজমির দ্বন্দে আমার স্ত্রীকে আমার চাচা সাহাদাত হাওলাদার তার লোকজন নিয়ে হত্যা করেছে। তার সাথে আমার দীর্ঘদিনের জায়গাজমির দ্বন্দ রয়েছে।

মামলার বাদি নিহতের মা সারমিন বেগম কান্নাজরিত কন্ঠে বলেন,আমার মেয়েকে সাহাদাত হাওলাদার,ইউনুছ সরদার ও পলি বেগম হত্যা করেছে। কারন এরা অনেক আগে থেকে বার-বার হত্যার হুমকি দিয়ে আসছিল। তিনি আরও বলেন,ওসি সাব আমাকে জিজ্ঞাসা করলো, আপনার কি কাউকে সন্দেহ হয়। আমি তখন তিনজনের নাম বলি এবং এই তিনজনের নাম দিয়ে অভিযোগ দেই। কিন্তু পরে দেখি, আমার দেয়া আসামীদের নাম নেই। মামলায় কারও নাম রাখেনি। ওসি আসামীদের সাথে যোগাযোগ করে ,তাদের নাম বাধঁ দিছে।

এ ব্যাপারে মাদারীপুর জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, জহির নামে একজনকে সন্দেহ ভাজন গ্রেফতার করেছি,এবং আদালতে প্রেরন করেছি। মামলাটিকে আমরা গুরুত্বদিয়ে তদন্ত করছি। আশা করছি খুব দ্রুত ক্লু পেয়ে যাব।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।
  • Design & Developed by: BD IT HOST