রাসেল কবির// নিষেধাজ্ঞ থাকার পরেও আসাধু জেলেরা নদীতে মাছ ধরছে।প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে জনগণে প্রশ্ন। এমনটাই বাস্তবচিত্র দেখা গেছে বরিশাল জেলার মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার তেতুলিয়া নদ নদীতে। বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে নদ নদীতে প্রশাসনিক টিম অভিযান পরিচালনা করলেও নাম মাত্রায় অভিযান পরিচালা করছে লোক দেখানো। সচেতন মহলের প্রশ্ন নদ নদীতে কঠোরভাবে অভিযান পরিচালনা করলে কোন প্রকারে জেলে নদীতে মাছ ধরতে সাহস পাবে কি করে। নদীর পাড়ের লোকজন জানায় প্রশাসনিক অভিযান টিম সর্বক্ষণ নদীতে থাকলেও তাদের সামনে দিয়ে জেলেরা ছোট্ট ছোট্ট ট্রলার ও নৌকা নিয়ে মা ইলিশ ধরতে ব্যস্ত সময় পার করছে। প্রশাসনিক অভিযান টিমের দল স্পিড বোট টলার নিয়ে ধাওয়া করে জেলেদের ধরতে পারছে না। লোক দেখানো অভিযান পরিচালনার মধ্যে কয়েকজন জেলে আটক করে মুচলে কার মাধ্যমে ছেড়ে দেয়। এছাড়া কয়েকজনকে জেল হাজতে পাঠায়। নদীতে দেখা গেছে প্রশাসনিক অভিযান এর চাইতে জেলেদের সংখ্যায় বেশি। সংশ্লিষ্ট সূত্রে দাবি করছে ছেলেদের জেলে ভাতা বন্ধ করে দেয়া হলে এবং কঠোরভাবে জেলেদের আইনি ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করলে জেলেরা এই নিষেধাজ্ঞার নদ নদীতে মা ইলিশ ধরা হতে বিরত থাকবে। অনেকে জানায় এই অভিযানে লাভবান হচ্ছে প্রশাসনিক অভিধান টিমের সকল সদস্যরা।এছাড়া অভিযানে যে পরিমাণ নৌকা জাল মাছ আটক করে।৪ ভাগের ৩ ভাগ গায়েব হয়ে যায়। এক ভাগ সরকারি বিধান অনুযায়ী কাগজ কলমে দেখাতে বাধ্য করছে। সর্বশেষ অভিযানের নামে কালক্ষেপণ রক্ষক হয় ভক্ষকের ভূমিকা পালন করছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ দৃষ্টি কামনা করছে সর্বস্তরের সচেতন মহল।