সুলাইমান পোদ্দার , তজুমদ্দিন প্রতিনিধি।
পারফরমেন্স বেজড গ্র্যান্টস ফর সেকেন্ডারি ইন্সটিটিউশনস স্কিম, এসইডিপি, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতায় তজুমদ্দিন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস ও জেলা শিক্ষা অফিসের আয়োজনে ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলার মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়।
২৮ জুলাই সোমবার বেলা ১১ ঘটিকায় উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে তজুমদ্দিন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার রেজাউল করিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান পরিচালিত হয়। প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন তজুমদ্দিন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শুভ দেবনাথ।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা শিক্ষা অফিসার খন্দকার ফজলে গোপরান, তজুমদ্দিন উপজেলা শিক্ষা অফিসার এনায়েতুর রহমান, শিক্ষার্থী প্রতিনিধি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সম্ভুপুর মডেল কলেজের শিক্ষার্থী শাহীন, আফরিন, অভিভাবক প্রতিনিধি হিসেবে রাবেয়া বেগম, সাংবাদিক প্রতিনিধি হিসেবে তজুমদ্দিন প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক ফখরে আলম পলাশ,চপল রায়,শিক্ষক প্রতিনিধি হিসেবে দক্ষিণ চাপড়ী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল কালাম ভূইয়া,পূর্ব গেলকপুর কাছিমুল উলুম দাখিল মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক মাওলানা আইয়ুব আলী, পশ্চিম বিশারামপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সরোয়ার হোসেন, পশ্চিম কোড়ালমারা দাখিল মাদ্রাসার সভাপতি রিয়াজ ফরাজি, সম্ভুপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি মামুনুর রশীদ,আরল উপস্থিত ছিলেন পঞ্চপল্লী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক আক্তার হোসেন, চাঁদপুর কামিল মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ মাঃ আরিফ হোসেন, নয়া দিগন্ত পত্রিকার তজুমদ্দিন উপজেলা প্রতিনিধি হেলাল লিটন, তজুমদ্দিন উপজেলা সাংবাদিক ইউনিয়ন দপ্তর সম্পাদক মমিনুল ইসলাম, সদস্য মিরাজ, এছাড়াও অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত শিক্ষার্থী, তাদের অভিভাবকগণ ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠান শেষে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ মেধাবী শিক্ষার্থীদের হাতে ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট তুলে দেওয়া হয়। এই সম্মাননা পেয়ে শিক্ষার্থীরা আনন্দ ও গর্বে আপ্লুত হয়।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, এখন শিক্ষকদের নৈতিকতার অভাব রয়েছে। শিক্ষকদের নৈতিকতার অভাবের কারণে শিক্ষার্থীরা প্রকৃত শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। আজকের শিক্ষার্থীরা আগামী দিনের ভবিষ্যত, শিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে মেধার বিকাশ ঘটিয়ে দারা একদিন দেশ ও জাতীর কর্ণধার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করবে। তাদের হাত ধরেই আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ।
এ অনুষ্ঠান শিক্ষার্থীদের মাঝে উৎসাহ সৃষ্টি করেছে এবং আগামী দিনে আরও ভালো ফলাফল অর্জনে অনুপ্রেরণা যোগাবে বলে আয়োজকরা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।