ঢাকাThursday , 3 October 2024
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ
  3. অভিযোগ
  4. অর্থনীতি
  5. আইন আদালত
  6. আটক
  7. আন্তর্জাতিক
  8. আবহাওয়া
  9. ইতিহাস
  10. কবিতা
  11. কুষ্টিয়া
  12. কৃষি
  13. খুন
  14. খেলাধুলা
  15. চাকুরী

পত্নীতলায় ভূয়া সনদে চাকরি করা সেই শিক্ষিকার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু।

দেশ চ্যানেল
October 3, 2024 4:29 am
Link Copied!

বিপ্লব সরকার স্টাফ রিপোর্টার, নওগাঁঃ

নওগাঁর পত্নীতলায় দীর্ঘ্য ২২ বছর ভূয়া সনদে চাকরি করা গগনপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের আইসিটি বিষয়ের শিক্ষক মোসা: সুরাতুন জান্নাত এর বিষয়ে লিখিত অভিযোগ , বিভিন্ন প্রিন্ট ও অনলাইন মিডিয়ার সংবাদ প্রকাশের পর পত্নীতলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা: পপি খাতুন তা আমলে নিয়ে তিন সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করে তদন্তের জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন। তদন্ত কমিটিতে পত্নীতলা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এটিএম জিল্লুর রহমান, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো: সোহরাব হোসেন ও উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা ফিরোজ আল মামুন কে রাখা হয়েছে। উক্ত তদন্ত কমিটি আগামী ৬ অক্টোবর রোববার গগনপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে গিয়ে স্মরেজমিনে তদন্ত করবেন বলে জানা গেছে।

 

উল্লেখ্য শিক্ষক মোসা: সুরাতুন জান্নাত ২০০১ সালে জাতীয় বহুভাষী সাঁটলিপি প্রশিক্ষণ ও গবেষণা একাডেমী ( নট্রামস ) ধুনট থেকে পাশ করা একটি নিবন্ধন সনদ দিয়ে নিয়োগ নিয়েছেন। অনলাইনে সেই সনদের রোল নাম্বার দিয়ে সার্চ দিলে কোন তথ্য আসেনা। পরবর্তী তে সেই সনদে লিখা বগুড়া ধুনট শাখায় যোগাযোগ করলে এই শাখার কোন অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া না যাওয়ায় প্রতিবেদক স্মরেজমিনে ধুনট বাজারে গিয়ে খোঁজাখুঁজি করার পরে তৎকালীন দুইজন প্রশিক্ষণ সেন্টারের পরিচালকের তথ্য পায়। তথ্য অনুযায়ী তন্দ্রা প্রশিক্ষণ একাডেমী এর পরিচালক তপন কুমার দাস এর সাথে দেখা করলে তিনি জানান, আমি ২০০০ সাল থেকে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ সেন্টার চালু করেছি কখনো ধুনটে এই প্রশিক্ষণ একাডেমির নাম শুনিনি। অপর একজন প্রশিক্ষক মো: ইউনুস আলী এর কাছ থেকে বিস্তারিত জানতে ধুনট উপজেলার গোসাইবাড়ি বাজারে গেলে তার কোন তথ্য না পাওয়ায় প্রতিবেদক তার গ্রামের বাড়ি মানিকপটল গ্রামে গিয়ে তার সাথে সাক্ষাতে কথা বলে। এসময় প্রশিক্ষণ সেন্টারের পরিচালক মো: ইউনুস আলী জানান,আমি প্রশিক্ষণ সেন্টার চালু করি ১৯৯৭-১৯৯৮ সালে। এই এলাকায় আমিই প্রথম। আমরা যে সনদ দিয়েছি সেখানে জাতীয় বহুভাষী সাঁটলিপি প্রশিক্ষণ ও গবেষণা একাডেমী ( নট্রামস ) লেখার পাশাপাশি আমাদের প্রশিক্ষণ সেন্টারের নাম এবং পুরো ঠিকানা লিখে দিয়েছি। তবে ধুনটে আমার জানা মতে আমরা দুইজন ছাড়া কেউ ছিলোনা। তবে আমি শুনেছি অন্ধকার ঘরে সেই সময় বিনা প্রশিক্ষণে কিছু জাল সনদ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে বিক্রি করা হতো। হতে পারে সেই জাল সনদের মধ্যে এটি একটি।

নিয়োগের সময় দেওয়া সনদের রোল নাম্বার ৫০, রেজিস্টেশন নাম্বার ৫৫, ব্যাচ নাম্বার ৩০, শিক্ষা ব্যাচের সাল ১ লা জানুয়ারী ২০০১ থেকে ৩০ জুন ২০০১ পর্যন্ত। এমপিওতে তার ইনডেক্স নাম্বার ৫৬৭১৭৮

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।
  • Design & Developed by: BD IT HOST