পুঠিয়া উপজেলা প্রতিনিধি মুন্না আলী( রাজশাহী)
পুঠিয়া দাখিল মাদ্রাসায় কিছুদিন ধরে চলছে প্লাস্টারের কাজ যেখানে এক নম্বর ইট থাকার কথা সেখানে দেয়া হয়েছে তিন নম্বর ইট প্লাস্টারের বেলা বলা হয়েছে ৭+৪ সেখানে ৭+১ দেওয়া হচ্ছে সিমেন্ট। প্লাস্টারে হাত দিলে ঝরে পড়ে যাচ্ছে সিমেন্ট বালি
ঠিকাদার ফিরোজ তিনি দাখিল মাদ্রাসার কাজটি পান
ঠিকাদার ম্যানেজার দেলোয়ার হোসেন বলেন আমাদের বাসা চাঁপাই অনেক দূর সেই ক্ষেত্রে ৩ শিক্ষক দায়িত্ব নেন শিক্ষক সুপার ইউসুফ আলী, আতাহার আলী এবং রফিক মাস্টার।
ঠিকাদার ম্যানেজার দেলোয়ার হোসেন বলেন রফিক মাস্টারের কাছে ফোন করি কাজের ধীর গতি হওয়ার কারণে স্থানীয় মিস্ত্রি ও লেভার চাই সে ক্ষেত্রে রফিক মাস্টার স্থানীয় লেভার ও মিস্ত্রি,ঠিক করেন স্থানীয় মিস্ত্রি লেভারের সহযোগিতায় এলাকাবাসী দেখে সেই দুর্নীতির বিষয়টি বের হয়ে আসে।
মাদ্রাসার সুপার ইউসুফ আলী বলেন ইট বালি যাবতীয় যা কিছু দরকার হয় আমরা তিন শিক্ষক দায়িত্ব পালন করি।
এই মাদ্রাসায় ঢুকলে দেখা যায় শুধু শিক্ষক কোন শিক্ষার্থী নেই কয়েকজন ছাত্রছাত্রী রয়েছে এসএসসি পরীক্ষার্থী তাও যেন দেখা যায় না।
এ বিষয়ে উপজেলা শিক্ষা অফিসার লায়লা জাহান বলেন অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।