শেখ শাহিন : কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধি
কুষ্টিয়া পৌর ২০ ওয়ার্ডে বিডিসি কুমারগাড়া মোল্লাপাড়া মোরে আকবর ,,ও কুমারগাড়া নছিমন তালা ,,মন্টু এখন প্রকাশ্যে মাদক বিক্রি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। মাদক প্রতিরোধে পুলিশ-প্রশাসনের উদ্যোগে মাঝে মধ্যে মাদক বিরোধী সভা-সমাবেশ করলেও এতে হচ্ছে না কোন লাভ।
নির্ভেজাল সেবা দিয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ঠিক রাখতে চাই এমন মন্তব্য দিয়েছিলেন কুষ্টিয়া জেলায় সদ্য যোগ দেওয়া পুলিশ সুপার এ এইচ এম আবদুর রকিব। ২৪জুলাই ২০২৩,সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় কুষ্টিয়া পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে কুষ্টিয়া প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দ ও সাংবাদিকদের সঙ্গে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, মাদক-সন্ত্রাস ও চোরাচালানের মতো অপরাধে পুলিশের অবস্থান জিরো টলারেন্স। মাদকের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে,ও থাকবে।
কুষ্টিয়া মডেল থানায় একাদিক মামলা থাকলেও আকবর ও মন্টু এখনো প্রকাশ্য মাদক ব্যবসা করে যাচ্ছে বলে জানাই এলাকা বাসি ! মাদক ব্যবসায়ী আকবর (৩৫)-পিতা আলতাব বাড়ি মজমপুর ! মিন্টু (৩২)বাড়ি কুমারগাড়া নসিমন তালা! সূত্রে জানা যায় ছয় মাস আগে চিটাগাং থানাতে বিপুল পরিমান ইয়াবা নিয়ে আটক হয়েছিল ! জেল থেকে বেরিয়ে কুষ্টিয়া পৌরসভা ২০ ওয়ার্ডে বিডিসি কুমারগাড়া মোল্লাপাড়া মোর ,,করিম মোল্লা গোষ্ঠি জামান মোল্লা বাড়ি ভাড়া থাকে ! আকবর নিজেকে র্যাব ও পুলিশের চোষের পরিচয় দিয়ে মাদকের ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে বলে জানাই এলাকাবাসী
আইনশৃঙ্খা কমিটির সভায় মাদক প্রতিরোধ নিয়ে সবাই ভাল ভাল কথা বলে দায় এড়িয়ে যায়। তবে বাস্তবে এর কোন ফল পাওয়া যায় না। বিডিসি কুমারগাড়া মোর ও নসিমন তালা মোরে এখনো প্রকাশ্যে মাদক বিক্রি করা হচ্ছে। মাদক নিয়ন্ত্রণে প্রসাশন উদ্যোগ নিলেও কোন কাজ হচ্ছে না। এভাবে চলতে থাকলে মাদকের বিস্তার কমানো যাবে না। কুষ্টিয়া জেলায় যোগ দেওয়া পুলিশ সুপার এ এইচ এম আবদুর রকিব,,তার বক্তব্যে সভায় উপস্থিত অনেকে সহমত জানান।
এদিকে আকবর ও মন্টু এখনো – ফেন্সিডিল ও ট্যাপেনঢা পাশাপাশি হরদমে চলছে মরণ নেশা ইয়াবার। যা প্রকাশ্যে বিক্রি করছে মাদক আকবর ও মন্টু। ইয়াবার ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে মিন্টু বউ । আকবর ও মিন্টু ভয়ে স্থানীয়রা কেউ তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলছেন না। এসব মাদক ব্যবসায়ীরা সবাই প্রাপ্ত বয়সী। এরা যে মাদকের ব্যবসায় জড়িত তা হঠাৎ কেউ বিশ্বাস করবে না। কারণ এরা সবাই ভাল পরিবারের সন্তান।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক অভিভাবক অভিযোগ করে বলেন, মাদকের ভয়ানক থাবায় ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে আমাদের আল্প বয়সী ছেলেরা। ধ্বংস হচ্ছে স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থীরাও। তাদের মতে নতুন নতুন মাদক ব্যবসায়ী হওয়ার কারণে বাড়ছে মাদক সেনবকারীর সংখ্যাও।
এসব মাদক ব্যবসায়ীরা মাদক তুলে দিচ্ছে উঠতি বয়সী যুবকদের হাতে। যার মধ্যে বেশিভাগ স্কুল-কলেজ পড়–য়া শিক্ষার্থীরা। মা-বাবার চোঁখের সামনে মাদকাসক্ত হচ্ছে যুবক ছেলে। এ কষ্ট কিভাবে মেনে নিবে অভিভাবকরা। তাই মাদকাসক্ত সন্তানদের চরম দু:শ্চিন্তার মধ্যে দিন কাটাচ্ছে অভিভাবকরা। যুব সমাজকে রক্ষা করতে হলে এসব মাদক ব্যবসায়ীদের খুজে বের করে আইনের আওতায় আনতে হবে।
কুষ্টিয়া মডেল থানার ওসি সৈয়দ আশিকুর রহমান,সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি প্রতিস্থিতি দিয়েছেন আকবর ও মন্টু – দুই জনকে আইনের আওতায় আনা হবে
এদের নামে একাধিক মামলা আছে,,জানাই