মিলন হোসেন, বগুড়া জেলা প্রতিনিধি:
বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলার কুন্দারহাট হাইওয়ে পুলিশ ইনচার্জ আব্বাস আলীর কর্মদক্ষতায় মামলার রেকর্ডে বগুড়ার শাকপালা থেকে বাঁশের বীজ পর্যন্ত সীমানায় কমেছে দূর্ঘটনা। মাত্র ২ মাসের কর্মদক্ষতায় ৪ শত মামলা দূর্ঘটনাকে কমিয়ে এনেছেন বলে দাবি করেছেন চৌকস ইনচার্জ আব্বাস আলী।
সরে জমিনে দেখা যায়, নিজে উপস্থিত থেকে ইনচার্জ আব্বাস আলী দিক নির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছেন। নিয়ম না মানার প্রবণতাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে সড়কে নিরাপত্তা ফিরিয়ে আনতে কঠোর হস্তে তিনি পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কিছু সিএনজি চালকরা জানান, নিয়ম মানা আমাদের উচিত কিন্তু আমরা নিয়ম মানতে পারি না। তবে সবারই উচিত নিয়ম মেনে সড়কের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
তবে দুর দূরান্তের চালকদের চাওয়া হাইওয়ে রোড গুলোতে চালকদের বিশ্রামের জন্য বিশ্রামাগার তৈরি করা জরুরি। অনেক সময় ক্লান্তিতে ঝিমিয়ে পড়ায় দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে।
সাধারণ পথচারীদের চাওয়া আগের তুলনায় সড়কের শৃঙ্খলা ফিরেছে। আমরা চাই এই শৃঙ্খলা যেন বিঘ্ন না ঘটে।
এ বিষয়ে কুন্দারহাট হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ আব্বাস আলীর সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান, আমি বর্তমানে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে দিনরাত পরিশ্রম করে আমি আমার এড়িয়ার সড়কের মধ্যে অনেক নিয়ম শৃঙ্খলা ফিরিয়ে নিয়ে এসেছি এবং আমি যতদিন এই থানার দায়িত্বে আছি আমি কোন অনিয়ম বরদাস্ত করবো না ।