মিলন হোসেন, স্টাফ রিপোর্টার, বগুড়া –
গত ১৭ আগষ্ট ভিকটিম মিজানুর রহমান তার লিজকৃত সরকারী জমির উপর খনন করা পুকুর হতে মাছ ধরা কে কেন্দ্র করে ও পূর্ব শত্রুতার জেরে আসামীরা বাঁশের লাঠি, লোহার রড, রামদা সহ আরো দেশী অস্ত্রে সজ্জিত হইয়া ২ টি পিকআপ ভ্যানে করে ভিকটিম মিজানুর রহমান কে মাছ ধরতে নিষেধ করে এবং কথা কাটাকাটির একপর্যায় দেশীয় অস্ত্র দ্বারা এবং পিটিয়ে ভিকটিম মিজানুর রহমান’কে হত্যা করে।
পরবর্তীতে ভিকটিমের মা বাদী হয়ে থানায় ১৭ জন এজাহার নামীয় ও ১০/১২ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামী করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
র্যাব-১২ এর দিকনির্দেশনায় র্যাব হেডকোয়ার্টার গোয়েন্দা শাখার সহযোগিতায় সিপিএসসি, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে যে, শেরপুর থানার হত্যা মামলার অন্যতম পলাতক আসামী-
মোঃ আব্দুস সামাদ (৫২), পিতা-মৃত আলতাব আলী মন্ডল, সাং-চেপুয়া শেরপুর উপজেলা তেতুলিয়া গ্রামে জনৈক নুর আলম পান্না, পিতা-মনসের সরকার (আসামীর আত্মীয়) এর বসতঘর অবস্থান করতেছে।
তারই ধারাবাহিকতায় গত ২৮ ডিসেম্বর র্যাব-১২ সদর দপ্তর (ইন্ট উইং) এর সহযোগিতায় র্যাব-১২, সিপিএসসি অভিযানে বগুড়া শেরপুর উপজেলার তেতুলিয়া গ্রামে জনৈক নুর আলম পান্না, পিতা-মনসের সরকার (আসামীর আত্মীয়) এর বসতঘর থেকে মোঃ আব্দুস সামাদ (৫২), কে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য বগুড়ার শেরপুর থানায় হস্তান্তর করা হয়।