মোঃ সুমন হোসেন সদর থানা প্রতিনিধি ঝিনাইদহ
শাহবাগে জাদুঘরের সামনে চুড়ির দোকানে সিভিল ড্রেসে রমনা বিভাগের সাবেক এডিসি হারুণ ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার সানজিদা আফরিনকে চুড়ি কিনে পরিয়ে দিচ্ছিলেন। এই নারী পুলিশ কর্মকর্তার সাথে প র কী য়া সম্পর্ক পুলিশের বির্তকিত এডিসি হারুনের। অবাক করা তথ্য হচ্ছে এই এডিসি সানজিদা আবার এডিসি হারুনের সাবেক স্ত্রী।
সানজিদা আফরিন এবং হারুনকে হাতেনাতে ধরেন সানজিদার স্বামী রাষ্ট্রপতির এপিএস ৩১ তম বিসিএসের অ্যাডমিন ক্যাডারের আজিজুল হক মামুন। এসময় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের দুই নেতা সানজিদার স্বামীর সাথে উপস্থিত ছিলেন।
এসময় এডিসি হারুনের সাথে আজিজুল হক মামুনের তর্কাতর্কি হয়। শাহবাগ থানায় এসে ওই ছাত্রলীগ নেতাদের ফোন করে ডেকে নিয়ে আসে। এরপর চোয়ালের ডায়াগ্রাম বদলে দেয় এডিসি হারুন।
বলে রাখা ভালো, এডিসি হারুনও সাবেক পদধারী ছাত্রলীগ নেতা। থানায় আটকে এমন নির্যাতনের সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন হারুনের প্রেমিকা সানজিদা।
মূলত হারুনের পরকীয়ার বলি হয়েছে ছাত্রলীগে নেতারা। পুলিশের খুবই ঘনিষ্ট বন্ধু হিসেবে পরিচিত ছাত্রলীগ আর পুলিশ যে দ্বন্দে জড়িয়ে পড়েছে,সব কিছুর নেপথ্যে এই সানজিদা আফরিন।
ছাত্রলীগ নেতাদের অ মা নু ষি ক নির্যাতন করার জন্য এডিসি হারুনকে একদিনে দুইবার বদলি করা হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে মানুষ পি টি য়ে বিতর্কের জন্ম দেয়া হারুন এবার বদলি হয়ে দাঙ্গা পুলিশে।
অথচ, এই ঘটনার নেপথ্যের নারী পুলিশ কর্মকর্তা সানজিদা এবং তার স্বামী রাষ্ট্রপতির এপিএসের বিরুদ্ধে এখনো কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। এদিকে জানা যায়, ছাত্রাবস্থায় সানজিদাকে বিয়ে করেছিলেন এডিসি হারুন। তথ্য গোপন করে আর এক বিসিএস ক্যাডারকে বিয়ে করেছেন সানজিদা। তবে এডিসি হারুনের সাথে তার পুরাতন প্রেম বিদ্যমান!