মো:সাদ্দাম হোসেন ইকবাল ঝিকরগাছা উপজেলা প্রতিনিধি,
যশোরের ঝিকরগাছা, শংকরপুর, রাজবাড়ীয়া গ্রামের মৃত জ্বালাল উদ্দিনের ছেলে মোঃ কামাল হোসেন'(৩৮), রোগাক্রান্ত ৫ থেকে ৬ মন ওজনের মৃত গরু জবাই করে বাগআঁচড়া’র স্থানীয় কসাই মোঃ নাজমুল হোসেন'(৩৮)-এর সহযোগিতায় সাত’মাইল বাজারে মাংস বিক্রয়ের চেষ্টা করলে স্থানীয় জনতা গোপনে ঝিকরগাছার বাঁকড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র যোগাযোগ করে। বাঁকড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ কর্মকর্তা’র নির্দেশে এএসআই শামিমের নেতৃত্বে পুলিশ একটি টিম বাগ’আঁচড়া সাত’মাইল বাজারে অভিযান চালিয়ে মরা অর্থাৎ মৃত গরুর মাংস সহ কসাইও বিক্রেতাকে আটক করে।
আটককৃত রোগাক্রান্ত মৃত গরুর মাংস সহ কসাই ও বিক্রেতাকে ঝিকরগাছা থানা হেফাজতে নেওয়া হয়, থানা হেফাজতে থাকা অবস্থাতে ঝিকরগাছা থানার অফিসার ইনচার্জ জনাব কামাল হোসেন ভুঁইয়া’র উপস্থিতিতে, ঝিকরগাছা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কেএম মামুনুর রশীদ কসাই নাজমুল হোসেন’কে ১৫’হাজার ও গরুর মালিক কামাল হোসেন’কে ১০’হাজার দুইজন’কে মোট ২৫’হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। বিস্তারিত ও জরিমানা’র বিষয়’টি নিশ্চিত করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কেএম মামুনুর রশিদ এবং ঝিকরগাছা থানার অফিসার ইনচার্জ জনাব কামাল হোসেন ভুঁইয়া।
ঝিকরগাছা থানার অফিসার ইনচার্জ জনাব কামাল হোসেন ভুঁইয়া’স্যার স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীদের আরও জানান যে, জরিমানা করার পর কসাই ”নাজমুল হোসেন ও মালিক ‘কামাল হোসেন’কে আদেশ দেওয়ার হয় মরা অর্থাৎ মৃত গরুর মাংস পুরোটাই নষ্ট করার জন্য, পরে মাংস’গুলি বড়সড় গর্তো করে পুলিশের উপস্থিতিতে মাটিতে পুঁতে দেওয়া হয় এবং কসাই নাজমুল হোসেন ও মালিক কামাল হোসেন তারা দুজনই এ ধরনের কর্মকাণ্ড বা কাজ করবে’না এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের কর্মকাণ্ডে বা কাজে নিজেরা জড়াবে না বলে স্বীকারোক্তি দেওয়ার পরে তাদের’কে ছেড়ে দেওয়া হয়।