জেলা প্রতিনিধি নড়াইল
নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলা লক্ষীপাশা পল্লী বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নামে। ওই অফিসের বিভিন্ন পদের কর্মচারীরা বিভিন্ন সময়ে নানা ভাবে গ্রাহকদের হয়রানি করে আসছে।
গ্রাহক সুত্র জানাগেছে গত২৬ জুন তারিখে চরমল্লিকপুর গ্রামে জিয়া মৃধার বাড়িতে মিটার রিডার ওই বাড়িতে গেলে জিয়ার স্ত্রী বলে ভাই বিদ্যুৎ এমন অবস্থা কেন। এনিয়ে উভায়ের মাঝে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে জিয়ার ছেলে ঘটনা জানতে চাইলে আবার ও উপ্তত বাক্য বিনিময় হয়। ওই সময় ওই মিটার রিডার জিয়ার স্ত্রীকে বিদ্যৎ ব্যাবহারের মজা দেখাবে বলে হুমকি দিয়ে চলে আসে।
পল্লীবিদ্যুৎ মিটার রিডার অফিসে এসে ঘটনা অন্যখাতে প্রবাহিত করে জিয়ার বাড়ির বিদ্যুৎ লাইন লক্ষীপাশা বিদ্যুৎ অফিসের লোক যেয়ে আমার বাড়ির সংযোগ বিছিন্ন করে দেয়।
উল্লেখ্য যে জিয়া মৃধার কোন বিদ্যুৎ বিল বাকি নাই। তাহলে কি লোহাগড়ার লক্ষীপাশা বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তা কর্মচারীরা কি তাদের ইচ্ছামত যা খুশি করবে?? এলাকার সুধিসমাজে জানতে চাই।
এঘটনায় ভুক্তভোগী জিয়ার স্ত্রীর সাথে কথা হলে তিনি আবেগ জড়িত কন্ঠে বলেন মিটার রিডার আমার সাথে অশ্লীল কথাবলেছেন।সেখানে আমার জা উপস্থিত ছিলেন। আমি বড় অসহায় ছোট বাচ্চাদের নিয়ে বাড়িতে থাকি। এই গরমে বাচ্চাদের নিয়ে থাকা খুবই কষ্টের।তাছাড়া আমার তো বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ কেন আমার সংযোগ বিছিন্ন করেছে আমি তার বিচার চাই।
লক্ষীপাশা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ডিজিএম তরিকুল ইসলামের সাথে কথা হলে তিনি বলেন আমার লোককে তারা মারধর করছে এ কারনে আমি সংযোগ বিছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে।