নিজস্ব প্রতিবেদক।
“”এক পরিবারে একাধিক নামে টিসিবির ডিলার নিয়েছেন ঝিনাইদহের এক ব্যাংক কর্মকর্তা””
এমন একটি নিউজ কার্ড সংবাদ আকারে প্রকাশিত হলে, সোস্যাল মিডিয়া সহ বিভিন্ন ভাবে হুককির শিকার হন “জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা”র কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের নবনির্বাচিত “দপ্তর সম্পাদক” মাহামুদুল কবির নয়ন।
“ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ” (টিসিবি) আইন অনুযায়ী একই ব্যাক্তি/ একই পরিবারের ডিলারশীপ থাকতে পারবে না ও প্রকৃত মুদি ব্যবসায়ী ছাড়া ডিলারশীপ নিতে পারবে না বলে পরিস্কার নীতিমালায় অফিসিয়াল ওয়েবসাইয়ে দেয়া রয়েছে।
কিন্তু এর কিছুই তোয়াক্কা করেননি ঝিনাইদহ সদরের, শহীদ মশিউর রহমান এলাকার আলী হোসেন এর ছেলে, ব্যাংক কর্মকর্তা সাঈদ মোঃ আরিফ হোসেন।
এদিকে অভিযুক্ত ব্যাক্তি নিজেই ঝিনাইদহ সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে সাংবাদিক মাহামুদুল কবির নয়নের বিরুদ্ধে।
মাহামুদুল কবির নয়ন “দৈনিক ক্রাইম তালাশ”র প্রকাশক ও সম্পাদক সহ “দৈনিক সূর্যোদয়”, “দৈনিক সোনালী কন্ঠে” বেশ কয়েকটা গণমাধ্যমে কর্মরত রয়েছেন।
এমন ঘটনায় সাংবাদিক মাহামুদুল কবির নয়ন গণমাধ্যম কর্মীদের উদ্দেশ্যে জানায়,
আমি অভিযোগের প্রেক্ষিতে প্রমাণ সাপেক্ষে একটি সংবাদের কামিং নিউজ কার্ড প্রকাশ করেছি মাত্র।
প্রকাশ করার পরে অপরাধী আমাকে বার বার কল ও মেসেজ করেছেন আমার হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে।
আমি যখন তার কল মেসেজ গুরুত্ব দেয়নি ও অনুসন্ধান বন্ধ করিনি তখনি বিভিন্ন ব্যাক্তি দ্বারা অনলাইনে আমাকে বাজে কমেন্ট সহ বিভিন্ন ভাবে লাঞ্চিত করে ও অভিযুক্ত নিজেই আমার বিরুদ্ধে থানায় মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অভিযোগ দায়ের করে।
তিনি আরও জানান,
লিখলেই যদি গণমাধ্যম কর্মীরা চাঁদাবাজ হয় তবে সাংবাদিকতার স্বাধীনতা কোথায় ও এর ভবিষ্যত কি?
এখন থেকে যদি এসকল অপরাধীদের দাঁতভাঙ্গা জবাব দেয়া না যায় তবে ছাত্র আন্দোলের স্বাধীনতা হবে প্রশ্নবিদ্ধ এবং আমরা হবো লজ্জিত।
এমন ঘটনাকে প্রতিবাদ জানিয়ে আগামী ২৫ অক্টোবর, রোজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন সহ সোস্যাল মিডিয়ায় সংগ্রামী হওয়ার কঠোর হুশিয়ারি দিয়েছে “জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা”র চেয়ারম্যান লায়ন নূর ইসলাম সহ সকল সহকর্মীরা