নবীগঞ্জ উপজেলা প্রতিনিধি
প্রভাবশালী মহলের এক ব্যক্তি আলিশান বাড়ি তৈরি করে। এসব দেখার মত মনে হচ্ছে কেউ নেই। এ ব্যাপারে প্রশাসনের কোন হস্তক্ষেপ নেই। এ বিষয়ে উপজেলা জোরে বিভিন্ন আলোচনা সমালোচনা দেখা দিয়েছে। জণমনে বিভিন্ন প্রশ্ন দেখা দিয়েছে? এই প্রতিবেদক সরজমিনে গিয়ে দেখেন, হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচং উপজেলার কদুপুর গ্রামের মৃত শফিকুর রহমানের ছেলে রাজা মিয়া তালুকদার (৪০), নবীগঞ্জ পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা, আনমনু রোডে অবস্থিত শাখা বরাক নদী প্রায় ৫০% দখল করে গড়ে তুলেছেন আলীশান ভবন, ,এনিয়ে ও স্থানীয় বাসিন্দাদের ভিতর চলছে ক্ষোভের ঝড়,অন্যদিকে প্রশাসন কেন চুপ এ নিয়ে চলছে আলোচনা সমালোচনা,স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এই নদী দিয়ে প্রচুর লঞ্চ ট্রলার যাতায়াত করতো ও আনমনু ব্রীজের পাশে একটা লঞ্চ ঘাট ছিলো, অনেক দূর দুরন্ত থেকে অসংখ্য খাদ্য পন্য আসতো ও বিভিন্ন প্রজাতির দেশীয় মাছ ও পাওয়া যেতো এই নদী থেকে, কিন্তু সময়ের ব্যবধানে স্থানীয় ও প্রশাসনের সু নজর না থাকায় এই নদী বর্তমানে ড্রেনেজ রুপ ধারণ করে আছে। আশে পাশের গ্রাম সহ বাজার হাটের যত ময়লা আবর্জনা এই নদীতে ফেলে দেওয়া হয়। তার ই সুযোগ নিচ্ছে একদল সুযোগ সন্ধানী মানুষ, কাগজ পত্রে যতটুকু যায়গা নেওয়ার কথা, নদীর পাশে জমি দেখে তারা, নদী দখল করে বানাচ্ছে আলীশান ভবন, এ বিষয়ে স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান কদুপুর গ্রামের মৃত শফিকুর রহমানের ছেলে ও আনমনু রোডের ব্যবসায়ী শাহিন তালুকদারের ভাই রাজা মিয়া তালুকদার অবৈধ শাখা বরাক নদী দখল করে বানিয়েছেন আলীশান বাড়ী, এই নিয়ে সচেতন মহলের ভিতর ক্ষোভের ঝড় বইছে এবং তারা জানায় একবার আইছিলো নদী পরিস্কার ও বড় করার লাগি এর পর কিছুদিন করছিলো হটাৎ করোনা ভাইরাস আসে। তার পর থেকেই আর আসে নাই। প্রশাসন চাইলে এটা, যেখুনো সময় উচ্ছেদ করতে পারতো, মুলত প্রশাসন এব্যাপার নিয়ে কোনো মাথা ব্যথা নেই।