মো:সাদ্দাম হোসেন ইকবাল,
–প্রথমত খেয়াল রাখতে হবে বড় জায়গায় ছোট বেয়াদবি ও বড় হয়ে যায়। তাই এই রাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করব গুনাহ যাতে আমার দ্বারা না হয় কোনভাবেই।
— দ্বিতীয়ত তওবার নিয়তে কিছু নফল সলাত পড়ব ইন শা আল্লাহ।
— চেষ্টা থাকবে শেষ দশদিনে একবার কুরআন খতম দেওয়ার।
— পুরুষরা মাগরিব, ইশা, ফজর, তারাবি জামাত সহকারে পড়ব।
— সুরা ইখলাস ১০ বার পড়লে জান্নাতে একটা বাড়ির ওয়াদা আছে। কমপক্ষে ১০০ বার না পারলেও ১০ বার পড়ব।
— খুব মনোযোগ সহকারে দুয়া করব।
— সদাকা সাধ্যমতো যা পারি করব। মাগরিবের পর করতে পারলে ভালো।
— সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহু আকবার, লা ইলা হা ইল্লাল্লাহ, কমপক্ষে ১০০ বার করে পড়ব।
— সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আযিম ১০০ বার পড়ব।
— লা হাওলা ওয়া লা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ ১০০ বার পড়ব।
— লা ইলা হা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহু লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু ওয়া হুওয়া আলা কুল্লি শাইইন ক্বদির ১০০ বার পড়ব।
— লাইলাতুলকদর এর হাদিসে বর্ণিত দুয়া, ইস্তিগফার আর দরুদ সাধ্যমতো পড়ব।
— তিলাওয়াত নিজের সুবিধা মত করব। ইন শা আল্লাহ।
শেষ ১০ দিন প্রতি রাতে এই আমলগুলো করতে থাকলে আশা করি লাইলাতুলকদর এর বরকত থেকে মাহরুম হবনা ইন শা আল্লাহ।
দুয়ার জন্য মুনাজাতে মকবুল, হিসনুল মুসলিম এপ ব্যবহার করা যেতে পারে। অনেক গুরুত্বপূর্ণ দুয়া অর্থসহ আছে।
যদি একদম ই কিছু না পারি দরুদ আর ইস্তিগফার পড়ে কান্নাকাটি সহ দুয়া করব।
বিঃদ্রঃ যেসকল মা বোনের মাসিক অসুস্থতা থাকবে তারা নামাজ ও কুরআন তিলাওয়াত বাদে বাকি আমলগুলো করলেই কদরের বরকত লাভ করব ইন শা আল্লাহ।