রাসেল কবির কাজিরহাট প্রতিনিধি
কাজিরহাটের প্রবাসীর স্ত্রী ১ সন্তানের জননী ও প্রেমিক মামুন চৌকিদার গত বৃহস্পতিবার দুপুর ১২ঘটিকায় বরিশাল গোল্ডেন আবাসিক হোটেল ৫ তলা ২০ নম্বর রুমে আটক হয়েছে বলে সূত্রে জানা গেছে। ঘটনার বিবরণ জানায় ষায় বরিশাল জেলার মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার কাজিরহাট থানা লতা ইউনিয়নের চর সন্তোষপুর গ্রামের প্রবাসী বেল্লাল হোসেন অপু সাথে পটুয়াখালী জেলার গলাচিপা থানার বাসিন্দা কেয়া আক্তার ডলি সাথে ১৫ বছর পূর্বে বিবাহ হয়। বিবাহ পরে একাধিক পর পুরুষের সাথে অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ে। বিষয়টি স্বামী বুঝতে পারো একাধিকবার ক্ষমা করে দেয়। পঞ্চম শ্রেণী পড়ুয়া ছেলে আব্দুল্লাহ কথা স্মরণ করে। কিন্তু কেয়া আক্তার ডলি গোপনে ফিলিং স্টাইলে তার অবৈধ অনৈতিক কর্মকান্ডে পেশা হিসাবে মানিয়ে নিয়েছে এমনটাই জানিয়েছে প্রবাসীর পরিবার বর্গরা। অবৈধ অনৈতিক কর্মকান্ডের ধারাবাহিকতায় গত বুধবার রাতে স্বামীকে ফোন করে জানায় আমি ডাক্তার দেখাতে বরিশাল যাব। প্রভাসের স্বামী বিষয়টি তার মামাতো ভাই শুভ কে জানিয়ে দেয় বৃহস্পতিবার দিন সকালে তোর ভাবী বরিশাল যাবে। তুমি তার পিছু লেগে বরিশালের উদ্দেশ্যে চলে যাবে। ভাইয়ের কথামতো শুভ সকালে ভাবির পিছু লাগে। অবশেষে বরিশালে গিয়ে দেখতে পায় তার ভাবি ও কাজিরহাটের সোনাপুর গ্রামের মজিবুর চৌকিদারের ছেলে মামুন চৌকিদার পেশায় তিনি একজন মুলাদী উপজেলার ব্রিজের ঢাল সংলগ্ন ফ্রেন্ডশিপ চক্ষু হসপিটাল একজন মালিকানা ব্যবসায়ী তিনি তার ভাবির সাথে বরিশালের আবাসিক হোটেল ফলপট্টি গোল্ডেন এর ৫ তলায় ২০ নম্বর কেবিন বুকিং নেয়। শুভ ও তার সহযোগি নিয়ে বরিশাল মহানগর বিএনপি ছাত্রদল নেতা সহ-সভাপতি শাহজাদার সাহায্য চাইলে ওই হোটেল কক্ষে উঠে। শুভর গোপনে ধারনকৃত ভিডিও ফুটেজের মাধ্যমে প্রকাশ পায় গোল্ডেন হোটেলের চিত্র। অবশেষে চোখের ইশারায় ছাত্রদল নেতা শাহজাদার সাথে প্রেমিকা ডলির সমঝোতা হয় একটি কক্ষে প্রায় ১৫ মিনিট। অবশেষ ডলি নিকট থেকে নগদ ৭২ হাজার টাকা একটি স্বর্ণের চেইন একটি হাত ঘড়ি ও একটি এনআইডি পরিচয় পত্র রেখে হোটেল থেকে পালাতে সহযোগিতা করে এবং ছাত্রদল নেতা শুভর নিকট হতে মোবাইল ফোন নিয়ে ভিডিও মুছে ফেলে এবং ভয়-ভীতি ও হুমকি দেয়। এ বিষয়ে শুভর নিকট জানতে চাইলে ঘটনার সততা বলে স্বীকার করে তিনি আরো জানায় সকাল ৮ ঘটিকায় আমি ভাবির পিছু লেগেছি আর আমার নিজ হাতে ভিডিও করা ফাইল অপর একটি সফটওয়ারে ঢুকিয়ে রেখেছি সেই সফটওয়্যার থেকে ডিলিট করতে পারেনি। ডলির ছেলে ৫ম শ্রেণী পড়ুয়া আব্দুল্লাহ জানায় আমার বয়স ১৩ বছর আমার মা একাধিক পুরুষদের সাথে খারাপ কাজ করছে আমি দেখেছি। ডলির বরং বোনের মেয়ে এলমা জানায়, আমার খালা দুশ্চরিত্রা নারী বহু পুরুষের সাথে রাত্রিযাপন করেছে। এমনকি তার প্রেমিকার সাথে আমাকে বিবাহ দিয়েছে আমি নাবালক। কয়েক মাস পর আমি বিবাহ বিচ্ছেদ করে দিয়েছি। গত বৃহস্পতিবার বরিশাল আবাসিক হোটেলে তার প্রেমিকার সাথে আটক হয়েছে ঘটনা সত্য আমি গত মাসের ১১ তারিখে খালার বাসায় বেড়াতে এসেছি। প্রবাসী বেলায়েত হোসেন অপুর মা জানায় আমার কিছু বলার নেই গ্রামবাসী জানে আমার পুত্রবধূ কি ধরনের। কয়েক বছর পূর্বে একাধিকবার পর পুরুষের সাথে আমার নিজ বসতঘরে স্থানীয়রা আটক করে। এ ব্যাপারে আমার ছেলে বিদেশে থাকে সে জানে কি করবে। এ বিষয় প্রবাসে থাকা বেলায়েত হোসেন অপুর সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানায় আমার স্ত্রী আমার বসত ঘরে থাকতে রাজি না। একপর্যায়ে তার কথা অনুযায়ী আমার বাড়ির পাশে সোলাইমান মুন্সী বাড়িতে বাড়িতে ভাড়া থাকে সেখানে বাসা ভাড়া যাবতীয় খরচ আমি বহন করি। এমনকি আমার ছেলে ফোন করে আমাকে জানায় আব্বু রাতে ঘরে মামুন নামের এক লোক রাতে যাপন করে এছাড়া বিভিন্ন লোকের সাথে মোবাইলে কথা বলে। অপু জানায়, এই স্ত্রী নিয়ে সংসার করার মতো সেই প্রস্তুতি কি আছে। একাধিক প্রসার সাথে স্থানীয় আটক করে আবার হোটেলে আটক হয় ভিডিও ভাইরাল হয়।