চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রতিনিধি :
চুয়াডাঙ্গার উপর দিয়ে বয়ে চলেছে শৈত্য প্রবাহ। অনুভূত হচ্ছে হাড় কাঁপানো কনকনে শীত। গ্রাম অঞ্চলের হতদরিদ্র মানুষ খরকুটো জ্বালিয়ে আগুন পোহাচ্ছে। জনজীবনে নেমে এসেছে স্থবিরতা। তীব্র শীতে চুয়াডাঙ্গায় বাড়ছে ঠান্ডা জনিত বিভিন্ন ধরনের রোগ। এতে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে বৃদ্ধ ও শিশুরা।প্রতিনিয়ত জেলা সদর হাসপাতাল সহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে এসব রোগী ভর্তি হচ্ছে।
শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয় ৯ দশমিক ২ ডিগ্রি। পরে সকাল ৯টায় তাপমাত্রার পারদ নেমে আসে ৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে।
চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ইনচার্জ জামিনুর রহমান দেশ চ্যানেলকে বলেন, ১৫ ডিসেম্বরের পর এ অঞ্চলের তাপমাত্রা একটু বাড়তে পারে। এরপর ২০ ডিসেম্বর থেকে তাপমাত্রা আবার কমতে থাকবে। উত্তরের হিমালয় থেকে বয়ে আসা হিমেল বাতাসে শীতের তীব্রতা বেড়ে যাবে।
চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম দেশ চ্যানেলকে বলেন, এ জেলার শীতার্ত মানুষের জন্য জেলা পরিষদ থেকে ১৫ লাখ টাকার শীতবস্ত্র কেনার একটি প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়াও দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে কথা হয়েছে। সরকারিভাবে শীতবস্ত্র শিগগিরই আসবে।