রুপম চাকমা বাঘাইছড়ি উপজেলা
পাহাড়ে অধিকাংশ জাতিসত্তারা এই বর্ষা দিনেও পানির সংকত দেখা যাচ্ছে, আপনারা জানেন এই বর্ষা দিনে পানি সংকত হওয়ার কথা ছিলনা।কিন্তু পানি সংকত হওয়ার একমাত্র কার হচ্ছে পাবর্ত্য চট্রগ্রামে বন জঙ্গল ধংস হয়ে উজার হওয়ার কারনে এই পানির সংকত প্রবাব দেখা যায়, তাই আমাদের প্রত্যেককে নিজ দায়িত্বে বন রক্ষা দায়িত্ব নিতে হবে।
বন বাঁচলে পানি বাঁচবে পানি বাঁচলে জীবন বাজবে।
সাজেকে ইউনিয়নের বাঘাইহাট শুকনোছড়া গ্রামের কার্বারী শান্তি কুমার চাকমার সাথে কথা বলে জানা যায়, ফালগুনও চৈত্র মাস আসলে খাবার পানির তীব্র সংহত দেখা যায়। যাদের কাছে টাকা আছে তারা দিঘীনালা থেকে পানি কিনে আনতে হয়, স্হানীয় ছড়া ঝিড়ি থেকে যে পানি গুলো ব্যবহার করা হয় তাও আবার খুবই সংহত একবার পানি আনতে গেলে কম পক্ষে ৩/৪ ঘন্টা পাহাড়ের আকাবাকাঁ পথ বেয়ে সংগ্রহ করতে হয়।
২০২২ সালে ইউপিডিএফের পক্ষ থেকে ৮ টি রিংওয়েল স্হাপন করা হলে কিছুটা পানির সংহত মিতে যায়। তবে ২০২৩ সালে পুনরায় ইউপিডিএফের পক্ষ থেকে ৪ লক্ষটাকা ব্যায় করে একটি স্হায়ী সমস্যা ধানের একটি পানির পাইফ লাইন করলে বর্তমানে পাশ্বর্বতি এলাকায় পানির সংহত থাকলেও শুকনোছড়ায় দুইটি গ্রামে আর পানির সংহত দেখা যাচ্ছেনা বলে স্হানীয়রা মন্তব্য করেন।