ঢাকাTuesday , 26 September 2023
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ
  3. অভিযোগ
  4. অর্থনীতি
  5. আইন আদালত
  6. আটক
  7. আন্তর্জাতিক
  8. আবহাওয়া
  9. ইতিহাস
  10. কবিতা
  11. কুষ্টিয়া
  12. কৃষি
  13. খুন
  14. খেলাধুলা
  15. চাকুরী
আজকের সর্বশেষ সবখবর
  • বিজ্ঞাপন

    বিজ্ঞাপন

  • সুভিধাভোগীদের চাল না পাওয়ার অভিযোগ

    দেশ চ্যানেল
    September 26, 2023 3:22 pm
    Link Copied!

    পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি:

    পটুয়াখালীর বাউফলের কেশবপুর ইউনিয়নে ভালনারেবল উইমেন বেনেফিট (ভিডবিøউবি) কার্যক্রমের আওতায় মে ও জুন মাসে ২৬৬জন সুবিধাভোগীর অনূকুলে ১৫.৯৬০ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দেয় উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কার্যালয়। তবে তালিকাভুক্ত ২০জন নারী তাদের নামের বরাদ্দের ৬০কেজি করে দুই মাসের চাল পাননি বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। তাহলে সুবিধাভোগীদের নামে বরাদ্দের চাল গেল কার পেটে। অভিযোগ উঠেছে, ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. শহিদ খান বরাদ্দের চাল আত্মসাৎ করেছেন।
    চাল বঞ্চিত সুবিধাভোগীরা ও পরিষদ সূত্রে জানা যায়, ভিডবিøউবি কার্যক্রমের আওতায় মে ও জুন মাসে ২৬৬জন সুবিধাভোগীর অনুকূলে প্রতি মাসে ৩০ কেজি হারে ১৫. ৯৬০ মেট্রিকটন চাল কালাইয়া খাদ্য গুদাম থেকে উত্তলন ও সুষ্ঠু ভাবে বিতরণের জন্য ৫নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য মো. শহিদ খানকে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন তৎকালীন ইউপি চেয়ারম্যান সালেহ উদ্দিন পিকু। ইউপি সদস্য শহিদ খান বরাদ্দের চাল বিতরণ না করে ২০জন সুবিধাভোগীর প্রায় দেড় টেন চাল আত্মসাৎ করেন।
    সরেজমিনে দেখা যায়, চাল না পাওয়া নারীরা কার্ড হাতে নিয়ে পরিষদে অবস্থান করছেন। হাসি বেগম নামের এক সুবিধাভোগী বলেন, মে ও জুন মাসে ৬০ কেজি করে চাল দেওয়া হয়েছে। কিন্তু আমার নামের চাল দেওয়া হয়নি। একই অভিযোগ করেন, শাহিদা বেগম, জেসমিন আক্তার ও পপি আক্তারসহ কয়েক নারী।
    অভিযোগ অস¦ীকার করে ইউপি সদস্য শহিদ খান বলেন, সবার চাল বিতরণ করা হয়েছে। মাস্টাররুল দেখে চাল বিতরণ করছি। এসব আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র।
    কেশবপুর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান গাজী বলেন, মে ও জুন মাসে ইউপি সদস্য শহিদ খান চাল উত্তোলন ও বিরতণ করেন। তিনি ২০/২৫জন তালিকাভুক্তদের মাঝে চাল বিতরণ করেনি। গত ১৪ আগস্ট চেয়ারম্যান সালেহ উদ্দিন পিকু মারা যান। তার মৃত্যুতে চাল বিতরণে কিছুটা বিলম্ব হয়। আমি প্যানেল চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার শনিবার(২ সেপ্টেম্বর) জুলাই, আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসের বরাদ্দের চাল সুবিধাভোগীদের মাঝে বিতরণ করা হয়। তখন ২০-২৫জন সুবিধাভোগী মে ও জুন মাসের চাল পায়নি বলে দাবি করে। আমি বিষয়টি ট্যাগ অফিসারকে জানিয়েছি। তিনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন।
    এবিষয়ে কেশবপুর ইউপির ট্যাগ অফিসার ও উপজেলা বিআরডিবি কর্মকর্তা তুরাল প্রামানিক বলেন, আমি নতুন দায়িত্ব নিয়েছি। কিছু অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি ইউএনও স্যারকে জানাবো।
    এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. বশির গাজী বলেন, গরিবের চাল আত্মসাৎ করার সুযোগ নেই। তদন্ত করে অভিযোগ প্রমানিত হলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।
  • Design & Developed by: BD IT HOST