মিজানুর রহমান ফরিদপুর জেলা প্রতিনিধি :
ফরিদপুরের সালথা উপজেলার বল্লভদী ইউনিয়নের কলাগাছিয়া গ্রামে ঠেলা- ধাক্কায় প্রতিপক্ষ বানিয়ে মামলায় ফাঁসাতে হাসপাতালে ভর্তি থাকার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
২৫ নভেম্বর শনিবার বিকাল ৪ ঘটিকায় উপজেলার
বল্লভদী গ্রামের লায়েক শেখের ছেলে মিরান শেখ (৩০) এর সাথে একই গোষ্ঠীর লুৎফর
পিতাঃ রাজেক,
ছাদেক পিতাঃ লুৎফর,
রাজিব পিতাঃ ইলিয়াছ মেম্বার খিচুড়ি খাওয়ার রেশ ধরে বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে ঠেলা- ধাক্কার ঘটনা ঘটে।
ইন্দনে প্রতিপক্ষকে মামলায় ফাঁসাতে নিজের মাথা নিজে ধারালো অস্ত্রে দিয়ে কেটে নগরকান্দা হাসপাতালে ভর্তি হয় বলে অভিযুক্তকারী পরিবারের লোকজন জানান।
হাসপাতালে ভর্তি হওয়া মিরান শেখ বলেন আমি বাড়ি থেকে বিকালে বাউশখালী বাজারের উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে বাউশখালী বাজার ব্রীজের কাছে পৌছালে রাজিব,লুৎফর, রাজেক আমাকে মারপিট করে কুপিয়ে আমার সাথে থাকা ৫০ হাজার টাকা নিয়ে যায়।মুকসুদপুর হাসপাতালে ভর্তির জন্য যাই সেখানে ভর্তি হতে না পেরে পরে রাত ৬ টা ২০ মিনিটে চিকিৎসার জন্য ভর্তি হয়েছি।মিরান শেখের পিতা লায়েক শেখ বলেন আমার ছেলেকে তারা মারধর করে কুপিয়ে বিদেশে যাওয়ার বাবদ তার সাথে থাকা ২ লাখ টাকা ছিনিয়ে নিয়ে যায়। পিতা ও পুত্রের দোটানা কথায় সরেজমিনে গিয়ে বিভিন্ন সুত্রে জানা যায় খেচুড়ি খাওয়া নিয়ে কথা-কাটাকাটিতে ঠেলা – ধাক্কা হয়েছে তা স্হানীয় লোকজন মিমাংসা করে দিয়েছে কিন্তু প্রতিপক্ষ বানিয়ে মামলায় ফাঁসাতে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। জাফর শেখের মা সবজান বেগম (৭০) বলেন লায়েক শেখ আমার চাচত দেবর হয় সে খেচুড়ি খাওয়া নিয়ে ব্যাঙ্গ করে কথাবার্তা বলে।এছাড়া তার ছেলে মিরান শেখ আমাকেও গালিগালাজ করে। আমার নাতিন রাজিব মিরান কে হালমন্দ করতে নিষেধ করায় রাজিব বাজারে যাওয়ার পথে রাজিবকে মিরানের হাতের টচলাইট দিয়ে বাইড়াই প্রতিবলে ঠেলা ধাক্কা হয় তা স্হানীয় লোকজন মিমাংসা করে দেয়।