তুষার কবিরাজ ডুমুরিয়া খুলনা প্রতিনিধি
ডুমুরিয়ার মাগুরখালি ও আটলিয়া ইউনিয়নের মধ্যে দু’টি গ্রাম্য কাঁচা রাস্তা বেহাল অবস্থার সৃষ্টি হয়ে সাধারণ মানুষের যাতায়াত চরম ঝুঁকি পূর্ণ হয়ে পড়েছে।যুগযুগান্তর ধরে এমন বেহাল অবস্থার সৃষ্টি হলেও যেনো বিষয়টি দেখার কেই নেই?এমন প্রশ্ন ভুক্তভোগী এলাকার সর্ব সাধারণের!
মাগুরখালি ইউনিয়নের প্রত্যান্ত জনপদ শেখেরট্যাক হতে বারুইকাটি পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার ও আটলিয়ার গোলাপদহা বাজার হতে চ্যাংমারি অভিমুখে ১ কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা কাঁদা পানিতে মিশে একাকার হয়ে গেছে।
সম্প্রতি কালে সামান্য বৃষ্টিতে কাঁচা রাস্তা দু’টি কাঁদা পানিতে মিশে গিয়ে ধান রোপন যোগ্য আবদী জমিতে রুপ নিয়েছে।
ফলে সাধারণ মানুষের জন্য রাস্তাটি ব্যাবহারে চরম অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এ জনপদের শেখেরট্যাক,বারুইকাটি, মাগুরখালি,মাদারতলা হেতাইলবুনিয়া,চ্যাংমারি, গোলাপদহা, মুড়াবুনিয়াসহ ১৫ টি গ্রামের সাধারণ মানুষের যাতায়াতে রাস্তা দু’টি ব্যবহার হয়ে থাকে। এছাড়া এলাকার কৃষকের উৎপাদিত ধান,সবজি,মাছসহ বিভিন্ন পন্য সামগ্রি বাজার জাত করতে যথেষ্ট গুরত্ব বহন করে রাস্তাটি। স্কুল কলেজ পড়ুয়া ছাত্রী-ছাত্র,ছোট ছোট বিভিন্ন ধরণের যানবহন ও পথচারী প্রতিক্ষণ যাতায়াত করে থাকে। হঠাৎ কোন মূর্মূর্ষ রোগীদের চিকিৎসা সেবা নিতে ব্যাহত হচ্ছে এ বেহাল রাস্তার কারণে । তাদের পড়তে হয় চরম বিড়ম্বানায়। ভুক্তভোগী স্থানীয় কৃষক এড,নিউটন মন্ডল, মিলন মন্ডল,শহিদুল ইসলাম,হাওলাদার,গোলক মন্ডল,মোবারক শেখ, সরোজিৎ বিশ্বাস,মহানন্দ সরদার,সাবেক ইউপি সদস্য অসীম বিশ্বাস আঃ মান্নান গাজী,দীনোবন্ধু মন্ডল সহ ভুক্তভোগী এলাকাবাসী জনদূর্ভোগ লাঘবে রাস্তা দু’টি পাকা করণের জন্য সংশ্লিষ্ট উধর্ধতন কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এবিষয়ে উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী মোহাঃ রবিউল ইসলাম বলেন,পর্যায়ক্রমে ওই সকল রাস্তা পাকা করণ করা হবে।