জিয়াউল হক,দূর্গাপুর প্রতিনিধি।
বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলাগুলোর মধ্যে নেএকোনা জেলা অন্যতম।এখানে পাহাড় ও সমতলের অন্যতম মিলনস্তল উওরের উপজেলা দূর্গাপুর।
এখানে পাহাড়ী অন্চল হওয়ায় শীতের প্রকোপ অন্য উপজেলাগুলোর চেয়ে শীত অনেকটাই বেশী অনুভূত হয়।তাই এ অন্চলে আগে থেকেই শীত নিবারনের প্রস্তুতি নিতে হয়।
দূর্গাপুর উপজেলা ভারতের সাথে সিমান্তগেশীত,অপরদিকে ভারতের মেগালয় রাজ্জ।এখানে উচু উচু পাহাড় থাকায় শীত অন্যান্য এলাকার চাইতে বেশী হয়।পাহাড়ী জনপদ হওয়ায় এখানে খুদ্রনিগোষ্টি উপজাতী ও নিম্নমধ্যবিত্ত আদিবাসীর বসবাস।এখানে দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষের সংখাই বেশী।
সোমেস্বরী নদী তাদের উপার্জনের উল্যেখযোগ্য অংশ।ভারত থেকে ভেসে আসা কয়লা ও নদীর সিলিকন বালু সংগ্রহ করে জিবিকা নির্বাহ করে। বছরের শুরুতে শীতের প্রকুপ বাড়ায় দৈনন্দিন খেটে খাওয়া মানুষের তীব্র অভাব দেখা দিতে পারে। আজ এখানকার সর্বনিম্ন তাপমাএা ১৭ডিগ্রি যা আগামী কয়েক দিনে বা জানুয়ারীর মাঝামাঝি তে আরও তাপমাএা কমতে পারে।
পাহাড়ী অন্চলে সাধারনত বেশী কোয়াশা হয়, তাই শিশু ও বয়স্কদের শীত মোকাবেলায় বেশী যত্নশীল হওয়া উচিৎ।শীতের মৌসমে দূর্গাপুরে পর্যটকের আনাগুনা বেশী থাকে,সাদামাটির নীলজলরাশি যেকোন ব্রমনপ্রিয়শী মানুষ কে আকর্ষন করতে বাধ্য।নেএকোনা জেলার দূর্গাপুর যেমন অপরূপ সুন্দর্যে বেষ্টিত তেমনই এখানে কৃষি জমিও অনেক।তাই শীত যত বাড়তে শুরু করবে,ঠিক ততই কৃষি কাজের ব্যগাত ঘটবে।